পাতা:হারামনির অণ্বেষণ - দ্বিজেন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○や হারামণির অন্বেষণ । ~്NasirkhanBot (আলাপ) মনসা সহ” সে তত্ত্ব এরূপ মহানিগুঢ় এবং অনিৰ্ব্বচনীয় যে, মনের সহিত বাক্য তাহার নাগাল না পাইয়া সেখান হইতে ফিরিয়া আসে। কিন্তু আবার, তাহার অব্যবহিত পরেই লেখা আছে “আনন্দং ব্রহ্মণে বিদ্বান ন বিভেতি কুতশ্চন” ব্রহ্মের আনন্দ য়িনি জানিয়াছেন তিনি কোথা হইতেও ভয় প্রাপ্ত হন না।” তা শুধু না, উহার দুই এক পংক্তি পূৰ্ব্বে এ কথাও লেখা আছে যে, স্বষ্টিস্থিতি প্রলয়ের মূলাধার সেহ-যে-আনন্দ তাহাকে বিশেষরূপে জানিতে ইচ্ছা কর তিনিই ব্রহ্ম। একটা ছোটাে খাটে কথা ধরা যা’ক । & জগদ্বখ্যাত কবিদিগের কাব্যরচনার গোড়া'র কথা তোমার কিরূপ মনে হয় ? তাহা বুদ্ধিমনের গোচর না অগোচর ? একব্যক্তি বলিতে পারে যে, কবির প্রকৃতি হইতে কবিতা আপনা-আপনি উচ্ছসিত হইতেছে ; আরএক ব্যক্তি বলিতে পারে যে, কবির পুরুষকারের কতৃত্ব প্রভাবে কবিতা ফলাহঁয়া তোলা হইতেছে ; দুই কথাই সত্য—তবে কিনা আধা সত্য। সব-চেয়ে বেশীসত্য তৃতীয় ব্যক্তির কথা ; সে কথা এই যে, কবির প্রকৃতি এবং পুরুষকার, বাসন এবং ঈশন, একসঙ্গে মিলিয়া এক হইয় যাওয়া’র আনন্দ হইতে কবিতা উচ্ছ,সিত হইতেছে। এ না যে, কবি’র প্রকৃতি হইতে কবিতা-রচনা আপনা-আপনি হইয়া যাইতেছে, যেন— কবি নিজে শুধুই কেবল সাক্ষীগোপাল ; এও না যে, কবিতারচনাতে কবির প্রকৃতির বা প্রাণের কোনো হস্ত নাই—সবই কবির ঈশনাত্মক জ্ঞানের বলে ঘটাইয়া তোলা হইতেছে। এও না ! ও ও না ! এ যে বড় বিষম সমস্যা ! “অনিৰ্ব্বনীয়” তো আর গাছে ফলে না—ইহারই নাম অনির্মচুনীয়। অনির্বচনীয়ই বটে। স্থায়শাস্ত্রের অধ্যাপকের জ্ঞান জ্ঞানই কেবল ; ভোগাসক্ত বিলাসীর SAeeeSeeeSeSeSSASASeSeeSeAAASAASAASAAeeAeSeSeeSeSeeASAeAeeAAASAASAASAASAASAASAAAS