পাতা:হিমালয় - জলধর সেন.pdf/১৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বন্দরনাথ るり %{ রায়ণতার বশবৰ্ত্তী হয়েই তিনি রহস্যপূর্বক মানবসন্তানকে লক্ষ্য কোরে উক্ত প্রকার মন্তব্য প্ৰকাশ কোরেছেন। এতদ্ভিন্ন কবিরাজ মহাশয়ের বৃহৎ ছাগলান্য ঘূ ত সেবনে দেহ পুষ্ট এবং ছাগাদুগ্ধ পানে উদরাময় নিরাকৃত হয়, এরূপও শুনা গিয়াছে । এই জন্যই আমাদের দেশ ছাগ বংশের প্রতি যা কিছু কৃতজ্ঞ, কিন্তু এই বরফ রাজ্যে এসে দেখি ছাগলের দ্বারাই এখানে রেলওয়ের কাজ চোলছে এবং ছাগলই এ দেশের সুখসমৃদ্ধির কারণ হোয়ে রোয়েছে ! প্ৰতিদিন কত ছাগলের পিঠে কত জিনিস চাপিয়ে পাহাড় SDSDJSDD KDBBDBBDBB BBD DDDK SSDLSBS BDDBDS SBDB DBS HSLCBB পদস্থলনের কথা শুনতে পাওয়া যায় নি। তবে এরা যেমন / ছাৰি জানোধার, তেমনি অল্প বোঝা বয়। বলিষ্ঠ ছাগলের পিঠেও দিশ৷ সেরের বেশী বোঝা চাপাতে দেখি নি, কিন্তু এরা তার চেয়েও ভারি বোঝা বইতে পারে। বোধ হয় অনেক দূর চোলতে হয় বোলে বোঝা লঘু করা হয়। আর যখন দলে দলে ছাগল এই কাজে লাগান হয়, তখন বােঝা ছোট হওয়াতে ব্যবসায়ীদের বিশেষ কোন ক্ষতি হয় না, বরং বেশী বোঝা দিলে যদি কোন ছাগল পথের মধ্যে অক্ষম হোয়ে পড়ে ত বিপদের কথা' } এই সকল ছাগল যে শুধু এই তীৰ্থস্থানের ও হিমালয় প্রদেশের লোকের পোরাক বয় এমন নয়। ভোট ও তিব্বতের লোকেরাও লবণ প্রভৃতি তাদের প্রয়োজনীয় দুষ্পপ্ৰাপ্য জিনিস কেনবার জন্যে দলে দলে ছাগল নিয়ে আসে। চৈত্র, বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মাসে এবং আষাঢ়ের কয়েকদিন পৰ্য্যস্ত প্ৰতিদিন দলে দলে লম্বকৰ্ণ বৃহদাকৃতি ছাগল যাতায়াত করে । তারপর যখন বর্ষ। নামে, তখন স্থানে স্থানে বেগবতী ঝরণা সকল হাতে হালি শ্রাম জল ঝাবুতে থাকে ; পথও দারুণ পিলিছ হয়, তখন চলাচল এক রকম অসম্ভব হোয়ে উঠে । তার পরে শীতকাল-তখন ত বরফে রাস্তাঘাট সমস্তই একেবারে বন্ধ হয়ে যায়, সুতরাং যা কিছু কেনা বেচা, তা এই কি মাসের মধ্যেই শেষ কোরে নিতে হয় ।