ব্যবসায়ে বাঙালী Şow কোন কাজ করা সম্ভব হয় না। আর বি,এ, এম,এ পাশই যে শিক্ষার মাপকাঠী ইহা মনে করা ভুল। বরং ম্যাটিক পৰ্য্যন্ত পড়িয়া অর্থ-নীতি, বাণিজ্য-নীতি, কৃষিতত্ত্ব, শিল্প প্রভৃতি বিষয়ক পুস্তক পাঠ করিলে অনেক ছাত্রের যে অভিজ্ঞতা-লাভ হইবে, তারা হয়তো কৰ্ম্মক্ষেত্রে তাহাদের একটা পন্থা আবিষ্কৃত হইতে পারে। আমার ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা হইতে মনে হয়, এই জাতীয় শিক্ষাই সাধারণ ছাত্রদের পক্ষে বিশেষ উপযোগী ও কাৰ্য্যকরী । কারণ এ বিষয়ে সকলেই একমত হইবেন যে, বাংলা দেশের ছাত্রগণের পাঠ্য পুস্তকের বাহিরে সাধারণ-জ্ঞান অতি কম । বাংলার প্রত্যেক পল্লীগ্রামের অন্ততঃ কতকগুলি ছাত্রকেও যদি এই আদর্শে তৈরী করা যায়, এবং তাহার মধ্যে কয়েকটি যুবকও যদি জীবন-যুদ্ধে সফলতা লাভ করিতে পারে, তবে ক্রমশঃ ইহা সকলকেই উৎসাহিত করিবে । ज्ञब्पांज़न्चद्ध खलीन्वब्पन्घांडा এই প্রসঙ্গে আমি আর একটা কথা তুলিতে চাই। পল্লী-অঞ্চলের সাধারণ গৃহস্থের ছেলেদের হোষ্টেলে থাকিয়া কলেজে পড়িতে হয়। ইহার একটা পরোক্ষ কুফল আছে। সহরের চাকচিক্যময়ী সভ্যতা ও আড়ম্বরপূর্ণ জীবন-যাত্রা মনের উপরে তাহদের এমনি ভেলকি লাগাইয় দেয় যে, পল্লী-অঞ্চলের ছেলেমেয়েদের মাথা বিগড়াইয়া যায়। ক্রমশঃ তাহারা অমিতব্যয়ী ও সহরবাসীর আড়ম্বরপূর্ণ জীবন-যাপনে অভ্যস্ত হইয় পড়ে। তখন তাহাদের পক্ষে পল্লী-জীবন-যাপন অসঙ্ক इहेब्रा खेरठं । т ঘূদিও বর্তমানে চা-পান পল্লী-অঞ্চলেও সংক্রামক হইয়া উঠিতেছে, তথাপি এখনও অনেক বাড়ীতে উহার ছোয়াচ লাগিতে বাকী আছে । কিন্তু এই সব পরিবারের ছেলেরাও কলিকাতার হোষ্টেলে আসিয়া